সম্মান পূর্বক এই যে, মুক্তিযোদ্ধারা সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান স্বাধীনতা সংগ্রামে তাঁদের অকৃত্রিম আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বিধায় বীর মুক্তিযোদ্ধাদেরকে বাংলাদেশের মানুষ আমৃত্যু স্মরণ রাখবে। এখানে অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় এই যে, উল্লেখিত ছানাউল হক ধন মিয়া মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব ব্যবহার করে দীর্ঘদিন যাবৎ সামাজিক বিভিন্ন দুর্নীতি পরায়ণ কাজ বিভিন্ন অপকর্মে লিপ্ত রয়েছে!.
সে মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব ব্যবহার করে প্রায় শতাধিক অসহায় নারীর সর্বনাশ করেছে। তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় ছানাউল হক ধন মিয়া ও তারেক সিকদার সোহাগপুরের মৃত শাহ জাহান মিয়ার নাবালিকা মেয়ে মোছাঃ সুমাইয়াকে বিভিন্ন লোভনীয় প্রলোভনে আকৃষ্ট করে রাত দুপুরে ফুসলিয়ে এনামুল হক ধন মিয়ার বাড়ির খালি ঘরে নিয়ে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হয়!.
খুজ নিয়ে জানা যায় গভীর রাত্রে সুমাইয়াদের ঘরে সুমাইয়া নাই বিধায়, সুমাইয়ার চাচাতো ভাই, চাচারা সুমাইয়াকে খুজতে শুরু করে, এক পর্যায়ে সুমাইয়াকে ছানাউল হক ধন মিয়ার ঘরে আছে বলে সন্দেহ হলে রাত্রী বেলায় - নারী লোভী, চরিত্রহীন বদমায়েশ হারমাদ, ধন মিয়াকে দরজা খুলার জন্য চিৎকার করতে থাকে।.
এক পর্যায়ে দরজা খুলে দিলে সুমাইয়াকে ঘরে দেখতে পায়! এমতাবস্থায় লেখা-পড়া না জানা সুমাইয়ার চাচাতো ভাই চাচারাসহ এলাকার যুবক বৃন্দ চরিত্রহীন ধন মিয়াকে গণধোলাই দেয়! এ-বিষয়ে এলাকায় জানাজানি হলে মুক্তিযোদ্ধা ধন মিয়া নিজেকে সৎ মানুষ জাহির করিতে আশুগঞ্জের সাবেক সম্মানিত চেয়ারম্যান সাহেবের ছেলের সাথে মেঘনা নদীর পাড় ইজারা ব্যবসা করে পার্টনার হওয়ার কারণে। অযথা ধন মিয়াকে মারধর করেছে বলে এলাকায় একটি সিন্ডিকেট করে নিরীহ ইদন মিয়াকে দমন করিতে আশুগঞ্জের সাংবাদিক ও পুলিশের নিকট একটি ভিডিও সাক্ষাৎকার দেয়। ঐ সাক্ষাৎকার সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট, উল্লেখিত সাক্ষাৎকারে জনমনে ক্ষুবের সৃষ্টি হয়েছে। আসলে উশৃংখল ধন মিয়া কি চাই?.
এদিকে সুমাইয়ার ফুফু মোছাঃ সুহিনা বেগম স্বামী মৃত মুর্শিদ মিয়া সাং দূর্গাপুর থানা আশুগঞ্জ জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া বাদী হয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ নারী শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুনাল ২য় আদালতে মামলা দায়ের করেন! মোকাদ্দমাঃ নারী শিশু দমন আইন ২০০০( সংশোধনী /০৩) এর ৯(৪) (খ) ৩০ধারা এই মামলার আসামি একজন বয়স্ক হলেও ইতিমধ্যে সে একাধিক প্রায় ১৭ থেকে আঠারোজন অসহায় বিধবা থেকে শুরু করে লাকপ্রাপ্তা নারীদের বিবাহ করে, আসামী সানাউল হক ধন মিয়ার চারিত্রিক সমস্যার ধরুন বর্তমানে একজন স্ত্রী তাহার জজিয়তে নাই, তাহার স্ত্রী সন্তানেরা তাহাকে ছাড়িয়া চলিয়া গেছে৷.
সুমাইয়ার মাতা পিতা না থাকার ধরুন তাহার দাদী নিকটে লালিত পালিত হচ্ছে। সুমাইয়্যাকে দীর্ঘদিন যাবৎ বিবাহ করিয়া সুন্দর ভবিষ্যত দেওয়ার স্বপ্ন দেখাইয়া নানাভাবে ফুসলাইয়া অসামাজিক কাজ করিয়া আসিতেছিল। তথ্য অনুসন্ধানী ক্রাইম রিপোর্টার এ বিষয়ে আশুগঞ্জ উপজেলা বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মন্তব্য জানতে চাইলে বীর মুক্তিযোদ্ধারা বলেন মুক্তিযোদ্ধা এনামুল হক ধন মিয়ার ব্যাপারে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের আলোচনা সমালোচনা শুনতেছি যা একজন মুক্তিযোদ্ধার জন্য অত্যন্ত লজ্জাজনক বিষয়। একজন এতিম নাবালিকা মেয়েকে তার বাড়িতে টাকা পয়সার প্রলোভন দেখিয়ে শ্লীতাহানী করে যার তদন্ত পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পি বি আই) ন্যস্ত করা হয়েছে। আমাদের (মুক্তিযোদ্ধা) দাবী উক্ত মামলাটি যথাপোযুক্ত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করার জন্য পি বি আই অফিসারদের প্রতি অনুরোধ রইলো!.
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় উক্ত ঘটনা দামাচাপা দিতে একটি প্রভাবশালী মহলের অশুভ ঈশারায় একটি মিথ্যা বানোয়াট মামলা দায়ের করে, ধন মিয়া ২২/০৯/২২ ইং মোকামঃ ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মিথ্যা মামলাটির আসল রহস্য তদন্ত প্রতিবেদনে বের হবে বলে বিশ্বাস এলাকার সাধারণ মানুষের। বাদী এনামুল হক ধন মিয়া আসামি করেছে ৪জনকে সাক্ষী করেছে ৪জনকে।.
বাদী করা সাক্ষীগণের সাথে আলাপকালে জানাযায় আমরা এই মিথ্যা মামলার সাক্ষী দিতে কেউ যাবনা, আমাদের না জানিয়ে অযথা মানুষদের হয়রানী করতে নিজে বাঁচার জন্য মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে। এদিকে আশুগঞ্জ তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রের ডিস্কার্স চ্যানেলের পূর্ব এলাকা সোনারামপুর মৌজা সোহাগপুর মৌজা বাহাদুরপুর দূর্গাপুর মৌজা মেঘনা নদীর দক্ষিণ পাড়ে ছয় থেকে সাতটি ব্রিকফিল্ড রয়েছে ব্রিকফিল্ড ছাড়া অন্য কোনো প্রকার ব্যবসা বানিজ্য নাই।.
এদিকে মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব বলে কথা স্থানীয় যুবক মোঃ তারেক সিকদার সাং/সোনারামপুর মেঘনা নদীর পাড় সরকারী ভাবে ইজারাদার প্রাপ্ত হয়ে আশুগঞ্জ বন্দরের প্রভাবশালী একটি মহলকে নিজ ব্যবসার পার্টনার করে নেয়, এদিকে ব্রিকফিল্ড ব্যবসায়ীদের সাফ জানিয়ে দেয় ব্যবসা করতে হলে প্রতি ব্রিকফিল্ড বাবদ পাঁচ লক্ষ টাকা ইজারা পরিশোধ করতে হবে। অন্যথায় ব্রিকফিল্ডে কোন প্রকার মাটি অথবা ইট উঠানামা করিতে পারবেনা।.
এদিকে ব্রিকফিল্ড ব্যবসায়ীরা বলেন আমরা সরকারের রাজস্ব দিতে বাধ্য কিন্তু সরকারের দেওয়া প্রতি হাজার ইট কত টাকা দিতে হবে। এটার একটা সরকারী রেট নামা কপি দিলে সেই মোতাবেক আমরা টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য, এদিকে এনামুল হক ধনমিয়ার ব্যপারে বলেন ঐ বেটা মুক্তিযোদ্ধার প্রভাব বিস্তার করে জোর জবরদস্তি করে পাঁচ লাখ সাত লাখ দশলাখ টাকা দাবি করে যা আমরা দিতে পারবনা জানিয়ে দেয়।.
এ নিয়ে আশুগঞ্জ বন্ধর কমিটির নেতাদের সাথে আলাপকালে জানাযায় এই ধন মিয়ার কারণে দিনে দিনে এলাকায় আলোচনা-সমালোচনা গুঞ্জন তমতম বিরাজ করছে! যে কোনো সময় এ নিয়ে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ হওয়ার সম্ভাবনা আছে বলে জানায় ব্যবসায়ী মহলের নেতারা। এলাকার বসায়ীরা বলেন সরকারে রাজস্ব বিভাগ হতে নদীর পারে গড়া ব্রিকফিল্ডের ইজারা রেইট করে দেওয়া হউক।.
এনামুল হক ধন মিয়া একাধিক নাম চার চারটি নাম ব্যবহার করে যেমন দানাউল হক, ছানাউল হক, বানাউল হক,এই নাম গুলো ব্যবহার করে বাংলাদেশের প্রতন্ত অঞ্চলের নিরীহ অসহায় একাধিক নারীর জীবন ধ্বংস করেছে বলে জানাযায়! চাঁদাবাজ এনামুল হক ধন মিয়ার বিষয়ে সরকারের মাননীয় মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক মন্ত্রী মহোদয়ের সু দৃষ্টি কামনা করে অত্র এলাকার জনগণ!. .
ডে-নাইট-নিউজ / এস এম জজ মিয়া- ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:
আপনার মতামত লিখুন: