কক্সবাজারে মহেশখালী চ্যানেলের গভীর সাগরে জেলে সেজে অভিযান চালিয়ে ৪ লাখ ৩০ হাজার ইয়াবাসহ পাঁচ মাদক পাচারকারীকে আটক করেছে র্যাব ১৫। ওইসময় পরিবহন কাজে ব্যবহৃত ট্রলারটি জব্দ করা হয়েছে।.
(২৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার) গভীর রাতে এ অভিযান চালানো হয়। আটকৃতরা হল রশিদ উল্লাহ (৪২), আমানত করিম (৩৮), নাছির উদ্দিন (৩৬), মো. সাইফুল ইসলাম (২০) ও মো. ছৈয়দুর রহমান। র্যাব-১৫ কক্সবাজার ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিম আহমেদ বলেন, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে কক্সবাজারের মহেশখালী চ্যানেলের গভীর সাগরে মাছ ধরার ট্রলার যোগে ইয়াবার বড় একটি চালান পাচারের খবর পায় র্যাব। পরে র্যাবের একটি দল জেলে ছদ্মবেশে ট্রলার যোগে সাগরে অভিযান চালায়। এক পর্যায়ে সন্দেহজনক একটি ট্রলার দেখতে পায় র্যাব সদস্যরা। ট্রলারটির দিকে এগিয়ে গেলে সেখানে থাকা লোকজন র্যাবের উপস্থিতি বুঝতে পেরে দ্রুত পালানোর চেষ্টা করে। র্যাব তাদের পিছনে ধাওয়া করে ট্রলারটি জব্দ করতে সক্ষম হয়।পরে তল্লাশি চালিয়ে ট্রলারে থাকা বিশেষ কৌশলে পলিথিনের বস্তাভর্তি লুকিয়ে রাখা অবস্থায় বেশ কয়েকটি প্যাকেট পাওয়া যায়। প্যাকেটগুলো খুলে ৪ লাখ ৩০ হাজার ইয়াবা পাওয়া যায়। এসময় ট্রলারে থাকা ৫ জনকে আটক করা হয়। জব্দ করা হয় মাছ ধরার ট্রলারটি। ’.
র্যাবের এ কর্মকর্তা আরও জানান, সড়কপথে মাদকপাচার রোধে আইন-শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা কঠোর নজরদারিতে থাকায় পাচারকারীরা নিরাপদ রুট হিসেবে সাগরপথকে বেছে নিয়েছে। আটককৃতদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে কক্সবাজার সদর থানায় মামলা করা হয়েছে।.
এদিকে রামু খুনিয়াপালং থেকে কাভার্ডভ্যান যোগে পাচার হচ্ছে লক্ষ-লক্ষ ইয়াবা, ধরাও পড়ছে বড়-বড় চালান, গত২০ সালের ১৫অক্টোবর লবন বুঝাই কাভার্ডভ্যান যোগে পাচার কালে ২২ পিস ইয়াবা সহ সিরাজুক হক নামে একজন চালককে আটক করেন র্যাব ৩, স্হানীয় সূত্রে জানাযায় ইয়াবার মুল মালিক হচ্ছে চালক সিরাজু হক এর আপন চাচা,আব্দুল হক( মনু) পরে গত( ১০ সেপ্টেম্বর ২১) ৯ হাজার ৩ শত পিস ইয়াবা সহ র্যাব ১ আরও একটি কাভার্ড ভ্যান আটক করে। চালক রমজান আলী এবং হেলপার রিয়াজ উদ্দিন কে পুবাইল থানা পুলিশের হাতে হস্তান্তর করেন, আটককৃত রমজান আলীর বাবা নুরুল হক সাংবাদিকদের জানান, কাভার্ড ভ্যান এর চালক ওবায়দুল হক সে ঔ গাড়ির মলিক। ইয়াবা মুল মালিক ওবায়দুল হক এবং তার আপন চাচা আবদুল হক মনু। একি কথা বলেন রিয়াজ উদ্দিন এর বাবা নুরু হোছেন, আটককৃতরা এবং ওবায়দুল হক ও আবদুল হক মনু একি এলাকায় বাসিন্দা। এভাবে আব্দুল হক মনুর বড়-বড় চালান ধরা পড়েলেও আইনের আওতায় আনা হচ্ছে না মনুকে?। আবদুল হক মনুর ইয়াবা নিয়ে তার আপন ভাতিজা এক বর্তমান কারাগারে থাকলেও থেমে নেই মনুর রমরমা মাদক ব্যবসা। স্হানীয়দের একমাত্র জুর দাবি হচ্ছে আবদুল হক মনু সহ সকল মুখোশ দারী মাদক কারবারিদে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হয় . .
ডে-নাইট-নিউজ / কক্সবাজার প্রতিনিধি
আপনার মতামত লিখুন: