যাত্রীদের সুবিধার জন্য হবিগঞ্জ সদর উপজেলার গেইটের পাশে প্রধান সড়কের পাশেই নির্মাণ করা হয়েছিল যাত্রী ছাউনিটি। তবে গভীরভাবে লক্ষ্য না করলে বোঝার কোনো উপায় নেই এটি সত্যিকারার্থেই যাত্রী ছাউনি। জুতা সেলাইকারী, দোকানের মালামাল এবং মটর সাইকেলের দখলে বদলে গেছে এর চিত্র।সরেজমিনে সদর উপজেলার পাশেই এমন চিত্রই দেখা গেছে।.
.
.
.
কিন্তু ছাউনিটিতে যাত্রীদের বসাতো দূরের কথা এর নিচ দিয়ে হাঁটাই মুশকিল হয়ে পড়েছে বলে মনে করেন এ পথে চলাচলকারীরা।এদিকে সদর উপজেলা অফিস, প্রাথমিক উপজেলা শিক্ষা অফিসের শিক্ষক,শিক্ষিকা প্রতিদিনই আসে তাই ব্যস্ত এলাকা হিসেবেই পরিচিত। কারণ বহুলা এলাকার বাজার এলাকা, মসজিদ সরকারী অফিসের মতো ব্যস্ত এলাকা এর পাশেই অবস্থিত।জানা গেছে, এ পথ দিয়ে প্রতিদিন অগণিত পথচারীর চলাফেরা কথা বিবেচনা করে যাত্রী ছাউনিটি নির্মাণ করা হলেও গত কয়েক বছর ধরে এটা বেদখল হয়ে গেছে।সরজমিনে দেখা যায়, একটি দোকানের মালামাল, মটর সাইকেল, জুতা সেলাইয়ের দোকান স্থাপন করা হয়েছে যাত্রী ছাউনিটির নিচে। ঠাসাঠাসি করে দোকানের মালামাল এবং ইট রাখায় এর নিচ দিয়ে স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ানো বা বলা অসম্ভব যাত্রী ছাউনিটির।.
.
.
এ ব্যাপারে হবিগঞ্জ যাত্রী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি শাহ জালাল উদ্দিন জুয়েল বলেন, আমরা ফেইসবুকে লেখালেখি করছি সদর উপজেলা পরিষদের সামনে যাত্রী ছাউনীটি দখলমুক্ত করে, যাত্রীদের ব্যবহারের উপযোগী করার জন্য এবং আমরা খুব শীঘ্রই জেলা পরিষদের নিকট এ ব্যাপারে স্মারকলিপি দিব এবং হবিগঞ্জ জেলার প্রত্যেকটি উপজেলায় যেন আধুনিক মানের যাত্রী ছাউনী করার জন্য দাবী করিব।.
.
ডে-নাইট-নিউজ / শাহ জালাল উদিন জুয়েল হবিগঞ্জ:
আপনার মতামত লিখুন: