ক্রাইম রিপোর্টার এসএম জজ মিয়া: নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার চান্দের কান্দী গ্রামের সেলিম মিয়া (পিতা মৃত-হানিফ মিয়া)।দীর্ঘদিন যাবৎ।সাধারন মানুষের সাথে প্রতারণার উদ্দেশ্যে নিজের ফেসবুক আইডি থেকে বিভিন্ন ডিজিটাল অনলাইন কাজ করতে পারে এমন ভূয়া তথ্য ফেসবুক আইডি থেকে প্রচার অর্থাৎ পোস্ট করে,কাজের ধরন যেমন প্রবাসীদের ভ্যাকসিনের BMET ভেরিফাই করুন পাঁচ মিনিটে। এন আইডি কার্ড তৈরি করা পাসপোর্ট বানিয়ে দেয়া, জন্ম নিবন্ধন বানিয়ে দেয়া এগুলো শুধু মাত্র আইটি সেক্টর দোকানদারগণ যোগাযোগ করুন।যোগাযোগ নাম্বার 01921-556401খুজ নিয়ে জানা যায় যে, সেলিম প্রতারক বাংলাদেশের আনাচকানাচে এই খবর ছড়িয়ে দেয়।একে একে তার প্রতারণার স্বীকার হয় বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা সহ দেশের ভিবিন্ন অঞ্চলের আইটি সেক্টরভিত্তিক দোকানদারগন প্রতারক সেলিমের সাথে যোগাযোগ করে। কাজের ধরুন মাফিক সেলিম টাকা চায় গ্রাহকদের নিকট বোকা গ্রাহকরা সেলিমের মুঠোফোনের বিকাশে নাম্বারে টাকা প্রেরণ করে দেয়। অভিযোগ কারিদের সাথে এই প্রতিবেদক আলাপকালে অসংখ্য প্রতারণার ফাঁদে পড়া দোকানদারের সাথে মুঠোফোনে কথা হয়। খুজ নিয়ে জানা যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আশুগঞ্জ থানা এরিয়া সোহাগপুর চকবাজারে অবস্থিত রাজি কম্পিউটার অনলাইন সার্ভিস এর পরিচালক আইয়ূব রাজীর কাছ থেকে প্রতারক সেলিম বিকাশের মাধ্যমে 41,000 টাকা নেয়। কিন্তু টাকা নেয়ার পড় যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়। এদিকে প্রতারণার ফাঁদে পড়া মোঃ আইয়ূব রাজি এই প্রতিবেদকের সাথে যোগাযোগে সব কিছু বলেন।.
.
তাৎক্ষণিক সময়ে প্রতিবেদক প্রতারক সেলিমের হোয়াটসআ্যাপ নাম্বারে ফোন দিলে প্রতারক সেলিম টাকা নিয়েছে অকপটে স্বীকার করে এবং টাকা ফেরত দিয়ে দিবেন বলে আসস্থ করেন। আইয়ূব রাজীকে দাপে দাপে 34,000 টাকা ফেরত দিয়েছে। প্রতারক সেলিমের নিকট আজও সাত হাজার টাকা পাওনা আছে আইয়ূব রাজি। কিন্তু বতর্মানে সেলিম আইয়ূব রাজী সহ কারো ফোন ধরেনা।এমনকি টাকা দিবে বলিয়া আসস্থও করেনা। এদিকে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা শহরের আকরাম ও নরসিংদী জেলার বিল্লাল (গ্রাম: ইব্রাহিমপুর থানা: বেলাব জেলা: নরসিংদী) নামক দুইজন দোকানদার ও সেলিমের প্রতারণার স্বীকার হয়েছে। সমগ্র বাংলাদেশে থেকে প্রতারণা মাধ্যমে টাকা সংগ্রহ করে সেলিম ভিবিন্ন দেশে ভ্রমণ করে পাঁচ তারাকা হোটেলে আমোদ ফূর্তি করে বলে জানা যায়। এদিকে প্রতারণার স্বীকার হওয়া ব্যাক্তিরা বলেন গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের র্যাব বাহিনীর গয়েন্দা দপ্তরের সর্বোচ্চ গয়েন্দা অফিসারদের চায়া তদন্তের মাধ্যমে সেলিমকে গ্রেফতার করা সম্ভব। আমরা ক্ষতবিক্ষত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষ। আমরা র্যাব বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।. .
ডে-নাইট-নিউজ /
আপনার মতামত লিখুন: