প্লাবন শুভ, ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দিনাজপুরের ফুলবাড়ীতে দামের চূড়া থেকে নামতে শুরু করেছে কাঁচামরিচ। এক দিনের ব্যবধানে অর্ধেকে নেমেছে দাম। এদিকে মরিচের দাম কমলেও বাড়ছে আলুর দাম। তিন-চার দিনের ব্যবধানে পণ্যটি কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ১৫ টাকা। মরিচ বিক্রেতারা বলছেন, ভারত থেকে আমদানি শুরু হওয়ায় দাম কমে গেছে। আমদানি অব্যাহত থাকলে দাম আরও কমে আসবে। অন্যদিকে সরবরাহে ঘাটতি না থাকলেও পাইকারি পর্যায়ে দাম বাড়ার কারণে খুচরায় দাম বেড়েছে বলে জানান খুচরা আলু ব্যবসায়ীরা।
গত রোববার (২ জুলাই) ফুলবাড়ীর বাজারে কাঁচামরিচের কেজি বিক্রি হয় ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা দরে। এক দিনের ব্যবধানেই দাম অর্ধেকের বেশি কমেছে। সোমবার থেকে এটি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। এদিকে ঈদের আগে ফুলবাড়ীর বাজারে আলু বিক্রি হয়েছে কাঠিনাল আলু ২৫ টাকা, সাদা আলু ৩৫ টাকা, শীল বিলাতি আলু ৩২ টাকা, গোল বিলাতি আলু ৩৫ টাকা কেজি দরে। কিন্তু কয়েকদিনের ব্যাবধানে মঙ্গলবার (৪ জুলাই) ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে কাঠিনাল আলু ৩৫ টাকা, সাদা আলু ৪৫ টাকা, শীল বিলাতি আলু ৪৫ টাকা, গোল বিলাতি আলু ৪৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
ফুলবাড়ী বাজারের খুচরা আলু বিক্রেতা মো. সানোয়ার বলেন, ঈদের পর থেকে পাইকারি বাজারে আলুর ঘাটতি থাকায় বেশি দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করতে হচ্ছে। ক্রেতা পলাশ দাশ বাপ্পি বলেন, কিছুদিন আগে কাঁচামরিচের দাম বেড়েছিল, এখন আলুর দাম বেড়েছে। বাজার মনিটরিং প্রয়োজন। নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হলে অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙবে। ভারপ্রাপ্ত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) জাফর আরিফ চৌধুরী বলেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। .
ডে-নাইট-নিউজ /
আপনার মতামত লিখুন: