সোশ্যাল মিডিয়ায় মিথ্যা অপপ্রচারের দ্বায়ে সিলেটের কথিত লাইভার লাকি সহ ২১ জনের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা হয়েছে। ৬ মার্চ ২০২৪ইং সিলেটের সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা করলেন সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার ব্যবস্থপনা সম্পাদক,বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ সিলেট বিভাগীয় শাখার সভাপতি কবি নূরুদ্দীন রাসেল। সাইবার মামলা নং-৬৯/২৪ ইং (ধারা-২৫(২)/২৯/৩১/৩৫)।.
সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেল সাইবার আদালতে অভিযোগ করেন ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ইং তারিখ অনুমান বিকাল ০৩:৩০ ঘটিকা, ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ দুপুর ১২:২২ ঘটিকা, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ সন্ধ্যা ০৬:৩০ ঘটিকা,২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ রাত অনুমান ০৮:০০ ঘটিকা ও ২৭ ফেব্রুয়ারী ২৪ ইংরেজি সহ ভিন্ন ভিন্ন তারিখ ও সময় ঘটনার তারিখ ও সময় লাকি নিজে লাইভে এসে ও তার সহযোগীরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুক ও নিবন্ধনহীন অনলাইন নিউজ পোর্টালে তার ব্যক্তিত্ব চরিত্র বিষয় নিয়ে অপপ্রচার করে থাকে বলে অভিযোগ তুলে ধরেন।.
উক্তর মামলায় এজাহার সূত্রে মামলার আসামী যারা হলেন -লাকি আহমেদ (৩৩), পিতা- মৃত হরমুজ আলী, বাসা নং-১০/আই, মুন্সিপাড়া, থানা- কতোয়ালী, সিলেট সিটি কর্পোরেশন, জেলা-সিলেট, মো বুলবুল, মাহতাব আহমেদ লস্কর, পরিচালক-মারওয়া ফার্মেসী ও এডমিন-দক্ষিণ সুরমা নিউজ (ফেসবুক পেইজ), দক্ষিণ সুরমা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সম্মুখে, থানা- মোগলাবাজার, জেলা-সিলেট, মোহাম্মদ সোহেল আহমদ (এস এম সুহেল), সাবেক সাধারণ সম্পাদক-অভিবক্ত বালাগঞ্জ উপজেলা প্রেসক্লাব ও প্রচার-প্রকাশনা সম্পাদক, আবুধাবি আওয়ামীলীগ, মো. খোরশেদ আলম চৌধুরী, শাকিল আক্তার চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক-বাংলাদেশ লেবার ফেডারেশন (বিএলএফ), মো: রাহুল হাসান জীবন, জান্নাতুল ফেরদৌস তৃষ্ণা, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,বাংলাদেশ আওয়ামী যুব মহিলা লীগ সিলেট মহানগর, মো. মাহতাব উদ্দিন তালুকদার, সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা, হক সুপার মার্কেট (৩য় তলা), জিন্দাবাজার, থানা-কতোয়ালী, জেলা-সিলেট, রিয়াদ আহমদ (২০), পিতা-নজরুল ইসলাম, সাং-নৈখাই (পূর্ব পাড়া), পো-খালোমুখ বাজার, থানা- মোগলাবাজার, সিলেট, আরাফাত হোসাইন রাহেল,সম্পাদক ও প্রকাশক, সিলেটের কাগজ ডটকম, রুমান আহমদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, সিলেটের কাগজ ডটকম, জাকের খান রুবেল, সম্পাদক, সিলেট লাইন২৪ডটকম, সাখাওয়াত হোসেন, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, সিলেট লাইন২৪ডটকম, মো: সোহেল রানা, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, ভিশন এস টিভি, মো: রাহুল হাসান জীবন, সম্পাদক ও প্রকাশক, দৈনিক মুক্তিযুদ্ধেও চেতনা, সুনির্মল সেন, প্রধান সম্পাদক, প্রথম বাংলা নিউজ, মো.আব্দুল আজিজ (লয়লু), সম্পাদক ও প্রকাশক, প্রথম বাংলা নিউজ, জামিল আহমদ,প্রকাশক, সময় টিভি বাংলা ডটকম, কল্লোল পাল সর্দার, সম্পাদক, সময় টিভি বাংলা ডটকম, অধ্যাপক ড. মো. আকরাম হোসেন, সম্পাদক মন্ডলীর উপদেষ্টা, দ্য বাংলাদেশ মোমেন্টস কাঁটাবন অজ্ঞাত ২০/৩০ জনকে আসামী করা হয়।.
বাদী সাংবাদিক কবি নূরুদ্দীন রাসেল এজহারে উল্লেখ্য করেন যে, বাদী বাংলাদেশের স্থায়ী ও প্রকৃত নাগরিক এবং আইন আদালতের প্রতি প্রদ্ধাশীল ব্যক্তি বটে। বাদী সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক, বঙ্গবন্ধু লেখক পরিষদ সিলেট বিভাগীয় শাখা ও স্বর্ণালী সাহিত্য পর্ষদ, সিলেট এর সভাপতি এবং একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হন। বাদী দীর্ঘ দিন ধরে সুনামের সহিত সাংবাদিকতার কার্যক্রম পরিচালনা করিয়া আসিতেছেন। বাদী একজন লেখক, সংগঠক, সাংবাদিক, নাট্য নির্মাতা ও প্রগতিশীল ব্যক্তি বটে।.
বাদীর অধীনে ১নং আসামী লাকি আহমেদ সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেটের স্টাফ রিপোর্টার ছিলেন। কর্তৃপক্ষ পত্রিকার নিয়মনীতি বহির্ভূত ও সাংবাদিকতার নীতি পরিপন্থী বিরোধী বিভিন্ন প্রকার কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে পত্রিকার স্টাফ রিপোর্টার পদ থেকে লাকি আহমেদ ওরফে লাকি আক্তারকে সাময়িক ভাবে বহিস্কার করা হয়। বহিস্কারের পর ৯নং আসামীর মালিকানাধীন দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা নামক পত্রিকায় স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে ১নং আসামী যোগদান করেন। ১নং আসামী লাকি আহমেদকে বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকা থেকে বহিস্কারের কারণে পত্রিকার সম্পাদক আবুল কাশেম রুমনের বিরুদ্ধে লাইভার লাকি আহমেদ তার ফেসবুকে অশালীন ও কুরুচিপূর্ণ পোস্ট দিলে আবুল কাশেম রুমন বাদী হয়ে সাইবার ট্রাইব্যুনাল, সিলেট এ ১৬৬/২৩ ইংরেজি দায়ের করেন এবং উক্ত মামলায় বাদীকে ২নং স্বাক্ষী হিসেবে উল্লেখ করেন।.
এই আক্রোশে ১নং আসামী কর্তৃক বাদীসহ বৈচিত্র্যময় সিলেট পত্রিকার সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা মামলা মোকদ্দমা ও সাধারণ ডায়েরী দায়ের করিয়া হয়রানি করে যাচ্ছেন। যাহা আদালতে চলমান থাকা অবস্থায় আইন আদালতের প্রতি অবমাননা করে ১নং আসামী ৮নং ও ৯নং আসামীর প্রত্যক্ষ নির্দেশে, সহযোগিতা ও প্ররোচনায় এবং অন্যান্য আসামীদের সহযোগিতায় ১নং আসামী আক্রমনাত্মক ভাবে তাহার ফেইসবুক আইডি খঁপশু অযসবফ নামে হইতে বাদীকে উদ্দেশ্য করিয়া বিভিন্ন অবমাননাকর, মানহানিকর শব্দ,বাক্য ব্যবহার করে পোস্ট, ভিডিও লাইভ করে বাদীকে ইচ্ছাকৃত ভাবে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে দীর্ঘ দিন থেকে একের পর এক পোস্ট করে আসিতেছেন বলে উল্লেখ করেন।.
৯নং মো. মাহতাব উদ্দিন তালুকদার আসামীর মালিকানাধীন দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা নামক পত্রিকার অফিস, হক সুপার মার্কেট (৩য় তলা), জিন্দাবাজার, সিলেট থেকে ও ৮নং জান্নাতুল ফেরদৌস তৃষ্ণা আসামীর বাসা, সালাম মঞ্জিল, ৩য় তলা, বাড়ি নং-৭/১৭, আনোয়ারা মডার্ন চক্ষু হাসপাতালের অপর পাশে, আঙ্গুর মিয়ার গলি, চৌকিদেখি, সিলেটে ৮নং ও ৯নং আসামীর প্রত্যক্ষ প্ররোচনা, সহযোগিতা ও নির্দেশে ১নং আসামী বাদীকে উদ্দেশ্য করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বাদীর ছবি সুপার এডিট করে বাদীর বিনা অনুমতিতে বাদীর সুপার এডিটেড ছবি পোস্ট করে সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে লিখেন, ‘এই হলো আমার স্বামী লম্পট সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেল। কিন্তু বাদী একজন বিবাহীত ও ১ সন্তানের জনক।.
বাদীকে সামাজিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে মিথ্যা স্বামী দ্বাবী করে দফায়-দফায় পোস্ট করতে থাকেন। এছাড়া ১নং আসামী তার ফেসবুক আইডির একাধিক পোস্টে বাদীকে উদ্দেশ্য করে বিভিন্ন মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ শব্দ ও বাক্য লিখে দফায়-দফায় পোস্ট করে যাহা মিথ্যা, বানোয়াট। ফেসবুকের পোস্টের সাথে ১নং লাকির আহমেদ আসামীর দাবীর কোন মিল নেই। বাদীর কোন মামলায় ১নং আসামী লাকি আহমেদ হাজতবাস করেন নাই। অন্য বাদীর মামলায় ১নং আসামী লাকি আহমেদকে গ্রেফতারী পরোয়ানায় পুলিশ গ্রেফতার করে। বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের কোন ঘটনা কখনো ঘটে নাই। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা হিসেবে আদালতে জমা দেয়া লিংক ছাড়াও আরো লিংক বাদীর কাছে সংরক্ষিত আছে বলে জানান।.
৮নং ও ৯নং আসামী ও অন্যান্য সকল আসামীর সহযোগিতা ও পরামর্শে ১নং আসামী লাকি আহমেদ সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেলকে উদ্দেশ্য করে তার ফেসবুক আইডিতে বাদীকে মারাত্মক কুরুচিপূর্ণ ও মানহানিকর শব্দ ও বাক্য উল্লেখ করে মানহানি ঘটিয়েছেন। অথচ বাদীর বিরুদ্ধে এসব অপরাধে বাংলাদেশের কোন থানা বা আদালতে কোন মামলা মোকদ্দমা নেই বলে জানান। বাদী এসব অপরাধের সাথে বা এসব অপরাধে অপরাধীদের সাথেও কোন যোগাযোগও নেই। আসামীরা বাদীকে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে ১নং আসামীর ফেসবুক আইডিসহ বিভিন্ন বেনামী আইডি ও গ্রুপে তাদের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস, কম্পিউটার, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করিয়া এসব নোংরা পোস্ট, সুপার এডিটেড ছবি ভাইরাল করেছেন বলে উল্লেখ করেন।.
তাছাড়াও ১নং আসামী লাকি আহমেদ সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেলের পরিবার পরিজন, স্ত্রী ও স্ত্রীর পরিবারের সদস্যদের নাম ধরে খুবই অশালীন, মানহানিকর, কুরুচিপূর্ণ শব্দ, বাক্য ব্যবহার করিয়া তাহার নিজ ফেসবুক আইডিতে পোস্ট করেন। অন্যান্য আসামীরা এসব পোস্ট বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচার, প্রকাশ ও প্রেরণ করে ভাইরাল করে দেন। তারা তাদের নিজ-নিজ ফেসবুক আইডি থেকে ১নং আসামী লাকি আহমদের পোস্টে বাদীকে উদ্দেশ্য করে অন্যান্যরা নোংরা, বাজে কমেন্ট করার অভিয়োগ তুলে ধরেন।.
সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেল আরও উল্লেখ করেন ১নং আসামী লাকি আহমেদ সহ অন্যান্য আসামীরা ১নং আসামীর এসব মিথ্যা,বানোয়াট পোস্ট, ভিডিও লাইভ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক, মেসেঞ্জার, ওয়াটসাপসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের ইলেকট্রনিক্স ডিভাইস, মোবাইল, কম্পিউটার, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ল্যাপটপ ইত্যাদি ব্যবহার করে প্রচার ও শেয়ার অব্যাহত দিয়ে থাকেন। তারা বিভিন্ন জনের ফেসবুক মেসেঞ্জার,ওয়াটস্এপস এ প্রেরণ করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবণতি ঘটানোর উদ্দেশ্যে বাদীকে একজন লম্পট, খুনি, চাঁদাবাজ হিসেবে উল্লেখ করে গণ পিটুনির আহবান জানান।.
৯নং ও ১০ নং আসামী সাইবার সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সাথে জড়িত বলে দাবী জানান। তারা বিভিন্ন সফট্ওয়ার ব্যবহার করে সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেলের ছবিসহ বিভিন্ন পুরুষ-নারীর ছবি সংযুক্ত করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে বেনামী আইডি, পেজে পোস্ট করে চাঁদাবাজি করে আসছে। এসব অপরাধের কারণে তাদের বিরুদ্ধে সিলেট বিভাগের বিভিন্ন থানা ও আদালতে একাধিক মামলা চলমান আছে। ৯নং আসামীর মালিকানাধীন দৈনিক হাওরাঞ্চলের কথা পত্রিকা অফিসে বসে বাদীর ছবি সুপার এডিট করে ১নং আসামীর সাথে সংযুক্ত করিয়া ১নং আসামীর ফেসবুকে পোস্ট করিয়ে সহযোগিতা করিয়াছেন বলে এজহারে উল্লেখ করেন। ৮নং আসামী তার নিজ বাসায় ১নং আসামীকে দিয়ে বাদীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ শব্দ, বাক্য ব্যবহার করিয়া বাদী খুনি, লম্পট, প্রতারক, চাঁদাবাজ, নারী লোভী ইত্যাদি উল্লেখ করিয়া লাইভ করে থাকে।.
১নং আসামী লাকি আহমদের এসব পোস্ট, লাইভ যাহা দেশ-বিদেশের হাজার-হাজার মানুষ দেখে এবং অনেকেই নোংরা ও উস্কানি মূলক কমেন্ট করে আসামীকে সহযোগিতা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন। যাহা নেট জগতে বর্তমানে ভাইরাল। সময়ে সময়ে ১নং আসামী লাকি আহমেদ তাহার ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করা অব্যাহত রাখছেন। যাহা মিথ্যা, বানোয়াট ও মানহানিকর লাকি আহমেদ এর উক্ত বক্তব্য, পোস্ট ও লাইভ উপরোক্ত স্বাক্ষীগণ ছাড়াও বিভিন্ন মানুষজন এবং বিভিন্ন স্তরের মানুষজন ফেসবুকে দেখে সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেল উদ্দেশ্য করে প্রদানকৃত মিথ্যা, বানোয়াট, মানহানিকর, অশ্লীল ও কুরুচিপূর্ণ এডিট করা ছবি, পোস্ট, ও লাইভটি দেখেন। এতে করিয়া বাদীর ৫০ কোটি টাকার মানহানি হয়েছে এবং বাদীর ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে।.
৩নং আসামী মাহতাব আহমেদ লস্কর তার ফেসবুক পেইজ “দক্ষিণ সুরমা নিউজ” এ দফায় দফায় ১নং আসামীর ফেসবুক লাইভ ভিডিও ও পোস্ট গুলো শেয়ার করতে থাকেন এবং বিভিন্ন জনের ওয়াটসএপস, ম্যাসেঞ্জার ও ভাইরাল গ্রুপ গুলোতে প্রেরণ, প্রচার ও প্রকাশ করতে থাকেন। ৮, ৯ ও ১০ নং আসামী এ কাজে ৩নং আসামীকে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভাবে সহযোগিতা করেন।.
১১ থেকে ২১ নং আসামীগণ ও সমূহ আসামীগণের সাথে যোগাযোগ করে তাদের সরকারি নিবন্ধনহীন নিউজ পোর্টালে বিভিন্ন কুরুচিপূর্ণ, মানহানিকর, অশ্লীল ও নোংরা বক্তব্য লিখে ১ নং আসামীর প্রত্যক্ষ মদদে কবি নূরুদ্দীন রাসেল, সাংবাদিক আবুল কাশেম রুমন ও নদীমুল্লাহ কামাল এর ছবি সম্বলিত করে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করেন এবং এগুলোর লিংক বিভিন্ন ভাইরাল গ্রুপ, বিভিন্ন মানুষের ওয়াটসাপ ম্যাসেনজারে পাঠাতে থাকেন। যাহা বিভিন্ন মানুষ বাজে কমেন্ট করে উস্কানি দিয়ে আসামিদের সহযোগীতা করে এবং দেশ বিদেশের হাজার-হাজার মানুষ এগুলো দেখেছে এবং নানা মন্তব্য করেন জানান।.
সাংবাদিক নূরুদ্দীন রাসেল লাকি আহেমদ এর প্রদানকৃত পোস্টগুলো, ছবি ও লাইভ বাদীর দৃষ্টি গোচর হলে তিনি প্রতিকার চেয়ে সিলেট সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা দায়ের করেন এবং আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে একটি বিশেষ সংস্থাকে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।. .
ডে-নাইট-নিউজ / সিলেট প্রতিনিধি:
আপনার মতামত লিখুন: