উমেদনগর বানিয়াচং রোড হতে হবিগঞ্জ কিবরিয়া ব্রিজ সকাল ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত, জ্যামজট লেগেই থাকে। এদিকে জনসাধারণের সুবিধার জন্য ওয়ানওয়ে করা হলেও বাস্তবে দেখা গেছে ভিন্নচিত্র। বাজার পয়েন্টে ওয়ানওয়ের সুফল অনেকটা পেলেও অবৈধ যানবাহনগুলো কৌশলে অন্য রাস্তা দিয়ে ঠিকই প্রবেশ করছে।.
খোয়াই নদীর অপর পাড়ে নবীগঞ্জ সড়ক থেকে কামড়াপুর ব্রিজ পর্যন্ত সিএনজি, মিশুক, টমটম রাস্তা দখল করে ইচ্ছে মতো সিরিয়াল দিয়ে যাচ্ছে। ফলে সুবিধার চেয়ে অসুবিধাই বেশি হচ্ছে। আগে খোয়াই ব্রিজ দিয়ে শহরে প্রবেশ করতে যেখানে ১০ থেকে ২০ মিনিট সময় লাগতো এখন কামড়াপুর ব্রিজ থেকে ঘুরে শহরে প্রবেশ করতে আরও বেশি সময় লাগছে। এ ছাড়া বিকাল থেকেই শহরের বাইরে থাকা মিশুক, টমটমগুলো পৌরসভার অনুমতি ছাড়াই শহরে প্রবেশ করে এবং চৌধুরী বাজারে সড়কের দুই পাশে দাড় করিয়ে রেখে সিরিয়াল দেয়া হয়। অভিযোগ রয়েছে মাসিক ৫শ টাকা টোকেনের বিনিময়ে শহরে প্রতিদিন প্রায় ৫ শতাধিক অবৈধ টমটম ও মিশুক চলাচল করছে। বিষয়টি পৌরসভাসহ জেলা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন শহরবাসী।.
হবিগঞ্জ শহরে ব্যাটারি চালিত অবৈধ মিশুক ও টমটম চলাচল করছে। এতে একদিকে যেমন যানজট সৃষ্টি হচ্ছে, অন্যদিকে বিদ্যুতের ঘাটতি দেখা দিয়েছে। উভয় সড়কে ৬ কিলোমিটার দূরত্বের শহরের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে যেতে স্বাভাবিক সময় লাগে ১০-১৫ মিনিট। কিন্তু এসব অবৈধ যানবাহনের কারণে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়। এর মধ্যে যানজটের প্রধান স্পট হচ্ছে, শহরের বেবিষ্ট্যান্ড, তিনকোনা পুকুর পাড়, কালিবাড়ি, রামজয় মোদক, আহছানিয়া মিশন, ডাকঘর, চৌধুরী বাজার পয়েন্ট। সম্প্রতি যানজট নিরসনে খোয়াই নদীর উমদা ব্রিজ ওয়ানওয়ে করা হয়েছে।. .
ডে-নাইট-নিউজ / উজ্জ্বল আহমেদ, হবিগঞ্জ:
আপনার মতামত লিখুন: