• ঢাকা
  • রবিবার, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ২৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • Govt. SL. No:-352

Advertise your products here

যেভাবে মানুষের বন্ধু হলো দলছুট হনুমান গুলো


ডে-নাইট-নিউজ ; প্রকাশিত: শনিবার, ১১ মার্চ, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১১:১১ এএম;
যেভাবে মানুষের বন্ধু হলো দলছুট হনুমান গুলো
যেভাবে মানুষের বন্ধু হলো দলছুট হনুমান গুলো

বছর দুয়েক আগের কথা। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পৌর শহরে হঠাৎ একদিন দেখা গেল একটি কালোমুখো হনুমান। বিভিন্ন বাসা-বাড়ি আর দোকানপাটের ছাদে ছুটে বেড়াতে লাগল দলছুট প্রাণীটি। একে একে তার সঙ্গে যোগ হলো আরও তিনটি হনুমান। শুরুতে শহরের বাসিন্দারা কেউ হনুমানগুলোর কাছে ভিড়তে পারতেন না। আক্রমণের ভয়ে অনেকে তাড়িয়ে দিতেন।.

দুই বছরের মাথায় সবার পরিচিত হয়ে উঠেছে প্রাণীগুলো। অনেকে রাস্তায় দেখা মাত্র হনুমানগুলোকে খাবার দেন। পানিভর্তি বালতি সামনে দেন কেউ কেউ। হনুমানগুলোও মানুষ ডাকলে ছুটে আসে, আগের মতো আক্রমণও করে না। কখনো একসঙ্গে, কখনো একাই শহরব্যাপী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এসব হনুমান।.

স্থানীয় লোকজন জানান, দুই বছর আগে গোয়ালন্দ পৌরসভার জামতলা এলাকার বড় একটি কড়ই গাছের ডালে প্রথমে একটি বড় হনুমান দেখা যায়। এর পর থেকে বিভিন্ন বাসা-বাড়ির ছাদে অবস্থান নেয়। অনেকে দূর থেকে কালোমুখো হনুমানটি দেখে যেত। কেউ কাছে সহজে আসতে পারতেন না। দক্ষিণাঞ্চল থেকে কোনো ট্রাকে করে হনুমানগুলো আসতে পারে বলে ধারণা স্থানীয়দের।.

গোয়ালন্দ রাবেয়া ইদ্রিস মহিলা কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সমীর কান্তি মল্লিক বলেন, তিনি প্রথমে দূর থেকে হনুমানগুলোর দিকে কলা-পাউরুটি ছুড়ে দিতেন। কয়েকদিন পর তিনি কাছ থেকে খাওয়াতে শুরু করেন। এখন হনুমানটি ভবনের ছাদে খাবারের অপেক্ষা করতে থাকে। রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় অনেকে খাবার দেন। আবার কোনো দোকানির সামনে গিয়ে বসলে পাউরুটি, কলা খাবার দেন।.

সোমবার গোয়ালন্দ বাজার যুব উন্নয়ন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারের সামনে একটি দোকানের ওপর দুটি বড় কালোমুখো হনুমান দেখতে পেয়ে খাবার দিতে ছুটে যান স্থানীয় ব্যবসায়ী কুটি মনি। তিনি হাতে পাউরুটি নিয়ে হনুমান দুটিকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। পাউরুটি হাতে নিয়ে ডাক দেওয়ামাত্র তারা ছুটে এসে তার হাত থেকে নিয়ে যায়। কুটি মনি বলেন, মাঝেমধ্যে এখানে দুটি, আবার কখনো তিনটি একত্রে আসে। এর মধ্যে দুটি পুরুষ ও একটি নারী কালোমুখো হনুমান তিনি দেখতে পেয়েছেন। তবে ওরা খুবই ক্ষুধার্ত। যে কারণে ডাকামাত্রই কাছে এসে খাবার নিয়ে আবার ছুটে যায়।.

স্থানীয় ব্যবসায়ী আলামিন মোল্লা বলেন, মাঝেমধ্যে রাস্তা দিয়ে, আবার কখনো দোকানের ওপর ছুটে বেড়ায়। প্রথমে ভয়ে মানুষ হনুমানগুলোকে বিরক্ত করতেন বা তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। এ সময় কাউকে থাপ্পর দিত বা খামচি দিত। এখন কেউ তাদের বিরক্ত করেন না। বরং ডেকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এভাবে হনুমানগুলো এখন সবার অতি পরিচিত হয়ে দাঁড়িয়েছে।বছর দুয়েক আগের কথা। রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পৌর শহরে হঠাৎ একদিন দেখা গেল একটি কালোমুখো হনুমান। বিভিন্ন বাসা-বাড়ি আর দোকানপাটের ছাদে ছুটে বেড়াতে লাগল দলছুট প্রাণীটি। একে একে তার সঙ্গে যোগ হলো আরও তিনটি হনুমান। শুরুতে শহরের বাসিন্দারা কেউ হনুমানগুলোর কাছে ভিড়তে পারতেন না। আক্রমণের ভয়ে অনেকে তাড়িয়ে দিতেন।.

দুই বছরের মাথায় সবার পরিচিত হয়ে উঠেছে প্রাণীগুলো। অনেকে রাস্তায় দেখা মাত্র হনুমানগুলোকে খাবার দেন। পানিভর্তি বালতি সামনে দেন কেউ কেউ। হনুমানগুলোও মানুষ ডাকলে ছুটে আসে, আগের মতো আক্রমণও করে না। কখনো একসঙ্গে, কখনো একাই শহরব্যাপী দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এসব হনুমান।.

স্থানীয় লোকজন জানান, দুই বছর আগে গোয়ালন্দ পৌরসভার জামতলা এলাকার বড় একটি কড়ই গাছের ডালে প্রথমে একটি বড় হনুমান দেখা যায়। এর পর থেকে বিভিন্ন বাসা-বাড়ির ছাদে অবস্থান নেয়। অনেকে দূর থেকে কালোমুখো হনুমানটি দেখে যেত। কেউ কাছে সহজে আসতে পারতেন না। দক্ষিণাঞ্চল থেকে কোনো ট্রাকে করে হনুমানগুলো আসতে পারে বলে ধারণা স্থানীয়দের।.

গোয়ালন্দ রাবেয়া ইদ্রিস মহিলা কলেজের জীববিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক সমীর কান্তি মল্লিক বলেন, তিনি প্রথমে দূর থেকে হনুমানগুলোর দিকে কলা-পাউরুটি ছুড়ে দিতেন। কয়েকদিন পর তিনি কাছ থেকে খাওয়াতে শুরু করেন। এখন হনুমানটি ভবনের ছাদে খাবারের অপেক্ষা করতে থাকে। রাস্তা দিয়ে চলাচলের সময় অনেকে খাবার দেন। আবার কোনো দোকানির সামনে গিয়ে বসলে পাউরুটি, কলা খাবার দেন।.

সোমবার গোয়ালন্দ বাজার যুব উন্নয়ন কম্পিউটার প্রশিক্ষণ সেন্টারের সামনে একটি দোকানের ওপর দুটি বড় কালোমুখো হনুমান দেখতে পেয়ে খাবার দিতে ছুটে যান স্থানীয় ব্যবসায়ী কুটি মনি। তিনি হাতে পাউরুটি নিয়ে হনুমান দুটিকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। পাউরুটি হাতে নিয়ে ডাক দেওয়ামাত্র তারা ছুটে এসে তার হাত থেকে নিয়ে যায়। কুটি মনি বলেন, মাঝেমধ্যে এখানে দুটি, আবার কখনো তিনটি একত্রে আসে। এর মধ্যে দুটি পুরুষ ও একটি নারী কালোমুখো হনুমান তিনি দেখতে পেয়েছেন। তবে ওরা খুবই ক্ষুধার্ত। যে কারণে ডাকামাত্রই কাছে এসে খাবার নিয়ে আবার ছুটে যায়।.

স্থানীয় ব্যবসায়ী আলামিন মোল্লা বলেন, মাঝেমধ্যে রাস্তা দিয়ে, আবার কখনো দোকানের ওপর ছুটে বেড়ায়। প্রথমে ভয়ে মানুষ হনুমানগুলোকে বিরক্ত করতেন বা তাড়িয়ে দেওয়ার চেষ্টা করতেন। এ সময় কাউকে থাপ্পর দিত বা খামচি দিত। এখন কেউ তাদের বিরক্ত করেন না। বরং ডেকে খাওয়ানোর চেষ্টা করেন। এভাবে হনুমানগুলো এখন সবার অতি পরিচিত হয়ে দাঁড়িয়েছে।. .

ডে-নাইট-নিউজ / আল আমিন খোকন

সারাদেশ বিভাগের জনপ্রিয় সংবাদ