বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিচালকের নির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সুনাম কুড়িয়েছেন রামুু থানার চৌকস পুলিশ অফিসার আনুয়ারুল হোসাইন। পাল্টে গেছে রামু থানার পরিবেশ। বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে চোলাই মদ সহ অপরাধীদের আটক অভিযানে শান্তি ফিরতে শুরু করেছে এলাকায়।
পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কাজের স্বীকৃতি স্বরুপ তাকে দেওয়া হউক সম্মাননা ক্রেষ্ট। খুন ধর্ষন মাদক অস্ত্রসহ একাধিক মামলার আটক অভিযানে সাফল্যের কারনে সম্মাননা প্রদান করা উচিত বলে মনে করেন রামু উপজেলার সচেতন মহলের।
সীমান্তবর্তী উপজেলা রামু। এখানে অস্ত্র মাদক সন্ত্রাসও অসামাজিক কর্মকান্ড ছিল নিত্য ব্যাপার। এসময়ে রামু থানার ওসি আনোয়ারুল হোসাইন এর যোগদানের পরেই পাল্টাতে শুরু করে পরিবেশ। বিভিন্ন অপরাধ দমনে অভিযান ও গন সচেতনতা সৃষ্টি করায় উন্নতি হয় আইনশৃঙ্খলা। মানুষের মধ্যে ফিরে আসে আইনের প্রতি শ্রদ্ধা ও আস্থা স্বস্তি ।
কক্সবাজার রামু উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক বাবু তপন মল্লিক বলেন, রাতে এলাকায় নিরাপত্তাহীনয় ভুগত মানুষের প্রায় ঘটত চুরি ছিনতাই ও নানা ধরনেরন অপরাধ।
রামু উপজেলা প্রেসক্লেলাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি আমির হোসেন হেলালি বলেন, মাদকের চোরা চালান ও ব্যবহারে অতিষ্ট ছিল এলাকার মানুষ। কিন্তু ওসি আনুয়ারুল হোসাইনের আন্তরিকতার কারনে এখন অনেকে আছেন নিরাপদে ও শান্তিতে। এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে প্রশাসনকে আরো আন্তরিক হওয়ার দাবী জানান তারা।
ভুক্তভোগী পরিবারের অনেকেই বলেন,থানায় পুলিশের কাছে যেতে ভয় লাগত। কোন অভিযোগ দিতে গেলে পেতে হতো নানা বিড়ম্বনা ও হয়রানি। কিন্তু এখন থানায় গিয়ে যে কোন বিষয়ে অভিযোগ দেওয়া যায়।
খুনিয়াপালং ইউনিয়ন-পরিষদ-চেয়ারম্যান-মো:আব্দুর হক বলেন,মাদক ও অপরাধ দমনে নিরলসভাবে রামু থানা পুলিশ কাজ করায় খুশি ইউনিয়ন বাসি। এখন অনেকটাই কমে গেছে অপরাধ। পুলিশি টহল বাড়ায় নিরাপদে আছে এলাকার মানুষ।.
. .
ডে-নাইট-নিউজ / আমানউল্লাহ আনোয়ার কক্সবাজার
আপনার মতামত লিখুন: