ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার শিল্প নগরী বন্দর আশুগঞ্জ এখানে গড়ে উঠেছে ছোট বড় অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠান। যেমন অটো চাতাল রাইছ মিল ডায়ার অটো রাইছ মিল এই সমস্ত মিল কারখানায় নিয়োজিত শ্রমিক কর্মচারীরা ভিবিন্ন রোগে আক্রান্ত হলেই। প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ভূয়া ডাক্তার পিকে ঘোষ এর নিকট যান চিকিৎসা নিতে।.
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় আশুগঞ্জ থানা এরিয়া মধ্য সোনারাম পুর ছমর উদ্দিন বেপারী বাড়ি রোডে অবস্থিত পার্বতী মেডিক্যাল হল স্টেন সাইনবোর্ড ডাঃপিকে ঘোষ লোকাল ফ্যামেলী মিডিসিন ফিজিশিয়ান শিশু রোগে অভিজ্ঞ। ডাক্তার নাম ধারন করে শ্রমজীবী অশিক্ষিত মানুষের সাথে চিকিৎসা নামে প্রতারণা অভিযোগ উঠেছে।.
সাধারণ মানুষের অভিযোগ সত্যতা যাচাই করতে এই প্রতিবেদক ডাঃ পিকে ঘোষকে ডাক্তার সনদ এবং ড্রাগ লাইসেন্স আছে কিনা জানতে চাইলে তিনি অকপটে বলেন আমার ড্রাগ লাইসেন্স এবং ডাক্তারের সনদ নেই।ভন্ড প্রতারক ডাঃ পিকে ঘোষের টেবিলে রাখা ট্যান্সে কুপ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন এটা দিয়ে রোগীর অবস্থা কি তা চেক করি।.
প্রতি উওরে প্রতিবেদক বলেন আপনিতো ডাক্তার না আপনি ট্যান্সেকুপ ব্যবহার করা আইনত দন্ডীয় অপরাধ এ-কাজ আপনি করতে পারেন। তাৎক্ষণিক সময়ে ভন্ড ডাঃ পিকে ঘোষ সাংবাদিকের কাছে অপরাধ হয়েছে বলে নিজের দোষ স্বীকার করেন এবং ড্রাগ লাইসেন্স করবেন বলে আসুস্থ করেন।এদিকে সাধারণ মানুষের দাবী সারাদেশে ভূয়া ডাক্তার ধরার অভিযান দিচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের র্যাব বাহিনী।.
এত বড় অভিযানের পরেও কিভাবে সাহসিকতার সাথে প্রতিনিয়ত প্রতিদিন স্বল্প আয়ের মানুষকে বোকা বানিয়ে ভূয়া চিকিৎসার হাতুড়ে চিকিৎসা করে সাধারণ মানুষের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। এজেন দেখার কেউ নেই মধ্য সোনারাম পুরের সচেতন শিক্ষিত বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ বলেন। আমরা এবিষয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার জেলার সিভিল সার্জন মহোদয়ের সুদৃষ্টি এবং র্যাব বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি। জনস্বার্থে অতিব জরুরী আইনের আওতায় বিচারের কাঠগড়ায় হাজির করা হউক।.
ডে-নাইট-নিউজ / ক্রাইম রিপোর্টার এসএম জজমিয়া
আপনার মতামত লিখুন: