
সরাইল থানাধীন সরাইল সদর ইউনিয়নের বড্ডাপাড়া শ্মশান রোডস্থ ভোজন পাল এর বাড়ী সংলগ্ন উত্তর পাশে রাস্তার উপর টাকা পয়সা লেনদেন সংক্রান্তে (১) জসিম উদ্দিন(৩৭),পিতা-নুর মিয়া, মাতা-সালেহা খাতুন,সাং-নরসিংসার, থানা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, এপি- সৈয়দটুলা(হাফিজটুলা), শশুর- মোশারফ হোসেন এর বাড়ী, থানা- সরাইল, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, (২) মোঃ আল আমিন(৩৫), পিতা- মৃত মোঃ সফিক মিয়া, সাং- সেজামুড়া, থানা- বিজয়নগর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, এপি- বড্ডাপাড়া(মৃত হাফিজ মিয়ার বাড়ীর ভাড়াটিয়া), থানা- সরাইল, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ ভিকটিম লালখা @ সরোয়ার(২৫), পিতা- আবুল কালাম, মাতা- আনু বেগম, সাং- খাটিহাতা, থানা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে চাকু দ্বারা বুকের উপরে ০১টি, নিচে ০১টি, বাম হাতে ০১টা ছুরিকাঘাত করে। তাৎক্ষনিক স্থানীয় লোকজন লালখাকে উদ্ধার করে সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ভিকটিম লালখা @ সরোয়ার (২৫)কে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিয়া রাত ২২.১০ ঘটিকার সময় মৃত বলিয়া ঘোষনা করেন। উক্ত ঘটনার পর স্থানীয় লোকজন জসিম উদ্দিন(৩৭),পিতা-নুর মিয়া, মাতা-সালেহা খাতুন,সাং-নরসিংসার, থানা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়া, এপি- সৈয়দটুলা(হাফিজটুলা শশুর মোশারফ মিয়ার বাড়ী), থানা- সরাইল, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে হাতেনাতে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত চাকুসহ ধৃত করেন এবং অপর আসামী মোঃ আল আমিন(৩৫) পালিয়ে যায়। তাৎক্ষনিক সরাইল থানা পুলিশের একাধিক টিম তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় অভিযান পরিচালনা করিয়া সরাইল থানাধীন সৈয়দটুলা এলাকা হইতে মোঃ আল আমিন(৩৫), পিতা- মৃত মোঃ সফিক মিয়া, সাং- সেজামুড়া, থানা- বিজয়নগর, জেলা- ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে গ্রেফতার করে হেফাজতে নেওয়া হয়। বর্তমানে আসামীদ্বয় থানা হেফাজতে আছে। ভিকটিমের সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করা হয়েছে। লাশ ময়না তদন্তের জন্য ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে প্রেরণ করা হবে। আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।.
ডে-নাইট-নিউজ /
কপিরাইট © 2015-2025 Dnnbd.com, ডে-নাইট গ্রুপের একটি অংঙ্গ প্রতিষ্ঠান।
Design & Developed by ICT Sky Ltd.
আপনার মতামত লিখুন: