• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ; ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
  • Govt. SL. No:-352

Advertise your products here

হবিগঞ্জ শহরের একমাত্র সিনেমাহলে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ উঠেছে


ডে-নাইট-নিউজ ; প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ, ০৮:৩৬ পিএম;
হবিগঞ্জ শহরের একমাত্র সিনেমাহলে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ উঠেছে
হবিগঞ্জ শহরের একমাত্র সিনেমাহলে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগ উঠেছে

মো: উজ্জ্বল আহমেদ, হবিগঞ্জ থেকে ফিরে:- হবিগঞ্জ মোহন সিনেমায় একবার গেলে বার বার মন যেতে চায়। সেখানে গেলে দেখা যায়, সিনেমাটির ভিতরে ছবি দেখার নামে অনেক কিশোর /কিশোরী -যুবকেরা অনৈতিক কাজের সাথে লিপ্ত , ছবি শো- শুরু হওয়া মাত্রই সব লাইট বন্ধ করে দেওয়া হয়, শুরু হয় রংতামাশা। অনৈতিক কাজে লিপ্ত কয়েকটি চেয়ারে ছেলেমেয়েদের, কিন্তু বিষয়ে কখনো কিছু বলা যায় না তাদের কিছু বললেই তারা চড়াও হয়ে পরে। তারা নাকি পৌর ট্যাক্্র লাইসেন্স করা। স্থনীয় প্রশাসনের কাছে ওই এলাকার জনগণেল দাবী একটু এদিকে চোখ দিলেই এটার রংতামাশা বন্ধ হয়ে যেতো। ইচ্ছা করলেই প্রশাসন পারেন এই বিশ্বাস সকলের।.

তাদের নিয়ে অনেক নিষেধ অভিযোগ দেওয়ার পরেও তারা এই ধরণের কান্ড করে আসছে। বাহিরে থেকে আসা ছেলে মেয়েরা হোটেলে উঠতে না পেরে, খুব সহজেই তারা ৩০০-৫০০ টাকার মধ্যেই তারা তাদের আরাম আয়েশ মিঠিয়ে নেয় মোহন সিনেমাটির ভিতরে। যেখানে টিকিট রেট হচ্ছে ২৫-৩০ টাকা নির্ধারণ। সেখানে আগত দর্শকদের থেকে তারা নিচ্ছে জনপ্রতি ৬০ টাকা, আবার কারো কাছ থেকে ৮০ টাকা, আবার বাহিরে থেকে আসা দর্শকদের কাছ থেকে ১২০ টাকা। যদি কলেজ ছাত্র/ছাত্রী বা ছেলে মেয়ে একত্রিত দেখতে চায় তা হলে তাদের রেট আলাদা ৫০০/- থেকে ১০০০ টাকাও নেয় তারা।.

 .

 .

 .

হবিগঞ্জ শহরে অবস্থিত মোহন সিনেমায় বিভিন্ন স্কুল কলেজ পড়ুয়া ছাত্র/ছাত্রীর রংডং এর বাজার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে মোহন সিনেমাটি। ফলে স্কুল/কলেজ থেকে আসা ছাত্র/ছাত্রীরা প্রতিদিনই মোহন সিনেমায় অনৈতিক কাজসহ নানান অভিযোগ উঠেছে হবিগঞ্জ মোহন সিনেমার। গতকাল সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় এইসব কান্ড কিন্তু সিনেমাটির গেইটের বাহিরে তালা লাগিয়ে ভিতরে অনেক ছেলেমেয়েরা রং তামাশায় মগ্ন। সিনেমার ভিতরে থাকা লোকদের জিঙ্গেস করলে তারা সিনেমার দায়িত্বপ্রাপ্ত্র কর্মচারী মো: লাল মিয়া জানান, অনেক দিন ধরে সিনেমাটি অনেক পুরোনো তাছাড়া হবিগঞ্জের ডিসি সাহেব নাকি তাদের অনুমোদ দিয়েছেন ব্যপারে জানান লাল মিয়া। সকাল ১০:৩০মিনিটি থেকে শুরু মর্নিং শো- ছবি আর তাদের বের হতে হয়, ১২:৩০ মিনেটের সময়। তারপর আবার দুপুরের শো- চলবে, ১২:৩০ থেকে :৩০ মিনিট পর্যন্ত এভাবে ৪টি শো- প্রতিদিন সকল সন্ধা থেকে রাত্র ১২:৩০ মিনিট পর্যন্ত চলছেই। এমনকি পবিত্র জুম্মাবারেও কোন আইন নেই বললেই চলে, এমন অভিযোগ ওই এলাকার স্থায়ী বাসিন্দাদের। স্থানীয়রা জানান পবিত্র জুম্মাবারেও তারা অনেক অসিল গানের ছবি অনেক সাউন্ড দিয়ে ফিল্ম চালায় ফলে আমাদের মসজিদ থেকে নামাজ আদায় করতে খুবি কষ্ট হয়।.

 . .

ডে-নাইট-নিউজ / মো: উজ্জ্বল আহমেদ

অপরাধ বিভাগের জনপ্রিয় সংবাদ