১। কোমর ব্যথা মানে কিডনী রোগ না, কিডনী রোগ হলো খাবেরর রুচী কমে যাওয়া, বমি বমি ভাব লাগা, প্রসাব কমে যাওয়া ও মুখ ফুলে যায়। .
২। বারবার প্রসাব মানে ডায়াবেটিস এটা ভুল, বারবার প্রসাব মানে বহুমূত্র রোগ।.
৩। ঘাড়ে ব্যথা মানেই পেসার এটা ভূল, প্রেসার বাড়লে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে কোন উপসর্গ বুঝা যায়না তবে একটু অ্বিস্তিকর অনুভুতি হয় ।.
৪। বুকে ব্যথা মানে হার্টের রোগ নয়। হার্টের সমস্য হলে বুকের মাঝ খানে চাপ চাপ অনুভুতি হওয়া।.
৫। মিষ্টি খেলে ডায়াবেটিস হয় না তবে ডায়াবেটিস হওয়ার পর মিষ্টি খেতে নেই।.
৬। প্রেগন্যান্সিতে বেশি পানি খেলে পায়ে পানি আসে এটা ভুল ধারনা। প্রেগন্যান্সিতে কার্বো হাইড্রেট বেশি খেলে পানি আসে তাই প্রোটিন জাতীয় খাবার বেশি বেশি খেতে হয়।.
৭। ৬ মাসের বেবির ডায়রিয়া হলে স্যালাইন খাওয়ানো যায়না এটা ভূল, ৬মাসের বেবির ডায়রিয়া হলে মা-শিশু দুইজনকে স্যালাইন খাইতে হয়।.
৮। দাতঁ তুললে চোখের আর ব্রেইনের ক্ষতি হয় এটা ভূল, দাতেঁর সাথে চোখের আর ব্রেইনের কোন সর্ম্পক নাই।.
৯। মাষ্টারবেশন করলে চোখের জ্যাতি কমে না বরং ভিটামিন এ জাতিয় খাবার না খেলে চোখের জ্যোতি কমে যায়।.
১০। টক, ডিম, দুধ খেলে ঘা দেরীতে শুকায় এটা সঠিক নয়, বরং ঘা তাড়াতাড়ি সাড়াতে এইগুলো সাহায্য করে।.
১১। অস্বাভাবিক আচরন,পাগলামী, ভাংচুর মানে জ্বিনে ধরা নয়, এটা বাইপোলার ডিসঅর্ডার সিজোফ্রেনিয়া ও হ্যালুসিনেশন রোগ।.
১২। শিশু অস্বাভাবিক ভাবে জন্মানো মানে আল্লাহর গজব বা কিয়ামতের লক্ষন এসব ধারনা ভুল, শিশু অস্বাভাবিক ভাবে জন্মানো এটা জিনগত রোগ।.
১৩। প্রেগন্যান্ট মহিলা আয়রন, ক্যালসিয়াম খেলে বাচ্চা পেটে বড় হয় এটা ভুল বরং এইসব না খেলে মা ও বাচ্চার ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা বেশি থাকে।.
১৪। বাচ্চা না হওয়া মানে নারী বন্ধ্যা এটা ঠিক নয়, বন্ধা নারী-পুরুষ দুজনের-ই হতে পারে।.
এসব আমাদের সমাজে গুজব আর কুসংস্কার তাই এসব এড়িয়ে চলুন।. .
ডে-নাইট-নিউজ / ডে-নাইট নিউজ
আপনার মতামত লিখুন: