মুরহুম আলতাফ আলী ভুঁইয়ার হাত ধরে পথ চলা শুরু এই পরিবারের। একজন লোক কৃষি ও মাঠেঘাটে কাজ করে পাঁচ ছেলে ও তিন মেয়ের খাওয়া দাওয়া ও পড়াশুনা করার চেষ্টা করিয়েছেন সেই আমলে। এই পরিবারে এখন ডাক্তার, ইন্জিনিয়ার, শিক্ষক,ব্যাংকার,সরকারী/বেসরকারী চাকুরীজীবি ও ব্যবসায়ীসহ বিভিন্ন পেশায় ও পদে থেকে সন্মান ও মর্যাদার সাথে গ্রাম, সমাজ ও দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছে ও অবদান রাখছে।.
গত দুই দিন ব্যাপী নরহরিপুর ভুঁইয়া বাড়িতে -"এ তো রক্তের সাথে রক্তের টান,স্বার্থের অনেক উর্ধ্বে "এই স্লোগানকে প্রতিপাদ্য করে এক পারিবারিক মিলন মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত অনুষ্ঠানে পরিবারের দেশে বিদেশে অবস্থানরত সকল সদস্য ও আত্মীয় স্বজন স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশগ্রহন করে পরিবারের ঐতিহ্য ও সন্মান ধরে রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছে।.
দুইদিন ব্যাপী অনুষ্ঠানে স্মৃতিচারন, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, পুরষ্কার বিতরন,কেক কাটা,হরেক রকম দেশী খাবার/পিঠা ও সন্মাননা স্মারক প্রদান করা হয়। ভুঁইয়া পরিবারের দ্বিতীয় জেনারেশনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি প্রফেসর ইন্জিনিয়ার আহাম্মদ উল্লাহ ভুঁইয়া কে পরিবারের সকলের পক্ষ থেকে - পরিবার,সমাজ ও দেশের প্রতি অসামান্য অবদানের স্বীকৃতি স্বরূপ বিশেষ সন্মাননা প্রদান করা হয়।.
ভুঁইয়া পরিবারের তৃতীয় জেনারেশনের সন্তান ডাঃ লুৎফুন্নাহার মিতুর পরিকল্পনা ও হাফিজ আহমেদ ভুঁইয়া বাবুর উপস্হাপনায় অনুষ্ঠানটি সকলের মনে দাগ কেটেছে। আমাদের পারিবারিক বন্ধন গুলো এই ভাবে যুগে যুগে টিকে থাকবে নিঃস্বার্থ ভালোবাসা,সন্মান ও আন্তরিকতা নিয়ে। এই আয়োজন তেমনি একটা দৃষ্টান্ত হতে পারে এখনকার সমাজ ব্যবস্থায়।. .
ডে-নাইট-নিউজ / স্টাফ রিপোর্টার, কবির হোসেন (শান্ত )
আপনার মতামত লিখুন: