সৌদি প্রবাসী সাহাবউদ্দিন সুজন পিতা হাজী আবুল বাসার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা, ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানার মধ্যে অবস্থিত মৌজা খাঁটিহাতার মধ্যে সাফ কবলা দলিল নং ৮৬ ৫১/২২ রেজিস্ট্রি তাং ৩০/৫/২০২২ তারিখে মূলে তফসিলোক্ত সম্পত্তির মালিকানা লাভ করেন।.
সেই থেকে এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী চাঁদাবাজ একটি চক্র প্রবাসী সাহাব উদ্দীন সুজনের পিতা হাজ্বী মোঃ আবুল বাসারের নিকট মোটা অংকের চাঁদা দাবী করে। হাজী আবুল বাসার এই নিয়ে এলাকার গ্রাম্য সাহেব সরদারের নিকট বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরে ফিরে কোন প্রতিকার না পেয়ে মোকাম ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যজিস্ট্রেট আদালত সি আর ১৬৯৯/২০২২ তাং ০৪/১০/২২ ঘটনার স্থান খাঁটিহাতাস্থিত বাদীর মালিকানাধীন নিম্ন তফসিল কৃত ভিটি ভূমি, থানা ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া "একটি চাঁদা দাবি "মামলা দায়ের করেন মামলায় আসামি করা হয়ছে ছয়জন কে সর্ব সাং কুট্টাপাড়া -থানা সরাইল জেলা ব্রাহ্মণবাড়িয়া।.
সাক্ষী করা হয়ছে ৬ জন কে তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায় এক নং আসামী এবং দুই নং আসামী এলাকায় চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজ এদের কু- দৃষ্টির নজর পড়ে প্রবাসী সাহাবউদ্দিন সুজনের উপর, এই চাঁদাবাজ চক্রটি হঠাৎ করে একটি নকল ভূয়া দলিল প্রদর্শন করেন। যার কোন আইনগত ভাবে ভিত্তি নেই। এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই চাঁদা দাবির মামলাটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা পিবি আই এর পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) এর নিকট মাননীয় কোর্ট তদন্তের জন্য প্রেরণ করে!.
এবিষয়ে বিশ্বরোড খাঁটিহাতা সকল শ্রেণী পেশার মানুষ বলেন, সোহাগ, কামরুল, মন্নর, সিপন, মারুফ তারা একটি ভুমিদস্যু চক্র। এদের কাজ হলো, ভাল মানুষের সাথে ঝামেলা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা। ওরা এলাকার চিহ্নিত পাঁতি সন্ত্রাসী ওরা পারেনা এমন কাজ নেই। ওদের নিয়ন্ত্রণ করে একটি কুচক্রি মহল, ঐ মহলের অশুভ বৃদ্ধাঙ্গুলের ইশারায় তাদের অনৈতিক অবৈধ ইনকামের ভাগ পাই তারা, তাদের কোন বিচার নেই, তাদের কোন আইন নেই, তারা নিজেদের মনগড়া কাজ করে যাচ্ছে যখন তখন।.
এ দিকে রাত দুপুরে মুখে মাস্ক পরিধান করে প্রবাসী ছেলে শাহাবুদ্দিন সুজনের নির্মাণ করা দেয়াল ভেঙ্গে ফেলে, এ-যেন দেখার কেউ নেই! ক্ষতিগ্রস্ত ছেলে শাহাবুদ্দিন বিদেশ থেকে এই প্রতিনিধিকে মুঠোফোনে বলেন, আমি প্রবাসে পরিশ্রম করে টাকা রোজগার করে জমিটুকু ক্রয় করেছি। আমি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী পুলিশ প্রশাসনের আশ্রয়ে আমার ক্রয় করা ভুমিতে ঘর নির্মাণ করে মাথা গুজার ঠাই করতে চাই।.
এবিষয়ে মানবতার জননী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দপ্তরের তদন্ত সংস্থা যেমন, CID ,DB, RAB গোয়েন্দা সংস্থা নজরদারীর মাধ্যমে তদন্ত সাপেক্ষে দোষী, চাঁদাবাজ,অপরাধীদের কঠোর ভাবে দমন করা হোক। বর্তমান সরকারের আমলে অনেক ভুমিদস্যু কারাগারে বন্ধি জীবনযাপন করিতেছে, নব্যভুমিদস্যুদের আইনের আওতায় বিচারের কাঠগড়ায় আনা হোক
তথ্য চলমান........
.
ডে-নাইট-নিউজ / এস এম জজ মিয়া ক্রাইম রিপোর্টার ব্রাহ্মণবাড়িয়া।
আপনার মতামত লিখুন: