ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংয়ের প্রভাবে ভোলায় গতকাল দিবাগত রাত থেকে একটানা হালকা থেকে মাঝারি আকারের ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি হচ্ছে। আজ সকাল থেকে ভোলার সকল রুটে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছ। .
কোস্টগার্ড কমান্ডার জানান, চরফ্যাশন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে চরফ্যাশনের বিচ্ছিন্ন চর ঢালচর, চর পাতিলাসহ আরো কয়েকটি চরের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে আনার জন্য কাজ শুরু করেছেন।.
ভোলা আবহাওয়া অফিস জানান, উপকূলীয় জেলা ভোলায় ৭ নম্বর বিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় ভোলায় ৭২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। .
ভোলা জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা জানান, দুর্যোগকালীন আশ্রয় কেন্দ্রে অবস্থান নেওয়া মানুষদের জন্য পর্যাপ্ত শুকনো খাবারের প্যাকেট প্রস্তুত করা হচ্ছে। এছাড়াও ২৫ মেট্রিকটন চাল ও ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।.
জেলা প্রশাসক জানান, ঘূর্ণিঝড় মোকাবিলায় জেলার ৭৪৬টি আশ্রয় কেন্দ্র প্রস্তুত রয়েছে। ৭ উপজেলায় খোলা হয়েছে ৮টি কন্ট্রোল রুম। গঠন করা হয়েছে ৭৬টি মেডিকেল টিম। দুর্যোগ মোকাবিলায় ১৩ হাজার ৬০০ জন সিপিপি স্বেচ্ছাসেবক মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে।.
ডে-নাইট-নিউজ /
আপনার মতামত লিখুন: