বিএনপি কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান এড.আহমেদ আযম খান বলেছেন,আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত বনবিভাগের লোকজন একটি ঘরও উচ্ছেদ করবেন না। তিনি বলেন,আটিয়া বন অধ্যাদেশ আইন-৮২ স্বৈরাচার এরশাদ ও পতিত সরকার আ.লীগ মিলে তৈরী করেছিল,যা পরবর্তীতে ১৯৮৭ তে কালো আইনে পরিনত হয়। অনেকেই সখিপুরের জনগনকে ধোঁকা দিয়ে ভোট আদায় করেছে। কিন্তু আমি আজ সাংবাদিকদের স্বাক্ষী রেখে বলতে চাই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি নির্বাচিত হলে সংসদে গিয়ে এই কালো আইন বাতিল করবো ইনশাল্লাহ।.
.
এমনকি বনবিভাগের লোকজন কাউকে হয়রানি করলে উপস্থিত জনসভার সকলকে উনাকে ফোন করার জন্য উনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে দেন। তিনি বনবিভাগের স্থানীয় দালালদের হুশিয়ার করে দেন। বনবিভাগের লোকদের অত্যাচারের প্রতিবাদে জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। উপজেলা বিএনপি সভাপতি বীরমুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান সাজুর সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন,উপজেলা বিএনপি সাধারন সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা আব্দুল বাছেত মাষ্টার,পৌর বিএনপি সভাপতি নাসির উদ্দিন(কমিশনার),সাধারন সম্পাদক মীর আবুল হাশেম আজাদ প্রমুখ। শনিবার(২৮ডিসেম্বর) বিকালে বনভূমিতে নির্মিত ঘরবাড়ি উচ্ছেদের প্রতিবাদে এবং আটিয়া বন অধ্যাদেশ-৮২ বাতিলের দাবিতে সখিপুর উপজেলা, পৌর বিএনপি’র উদ্যোগে ভুক্তভোগীদের নিয়ে এক বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশের আয়োজন করা হয়। মিছিলটি উপজেলা মাঠ থেকে বের হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিন শেষে ডাকবাংলো চত্বরে এক সমাবেশের আয়োজন করা হয়। জনাব আযম খান আরো বলেন,সখিপুরবাসীর ভিটা রক্ষার প্রানের দাবিকে পুঁিজ করে কালো আইনের পাতা ছিড়ে ফেলবে বলে ভোট আদায় করার পরও কালো আইন বাতিল করতে পারেনি।. .
ডে-নাইট-নিউজ /
আপনার মতামত লিখুন: