খুলনা ও বরিশাল সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে ঢাকার নির্বাচন ভবন থেকে সিসি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করছে নির্বাচন কমিশন।.
আজ সোমবার সকাল ৮টায় দুই সিটির ৪১৫টি ভোটকেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে, যা বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে।.
প্রতিটি কেন্দ্রের প্রতিটি ভোটকক্ষেই বসানো হয়েছে সিসি ক্যামেরা।.
নির্বাচন ভবনের স্থাপিত সিসি ক্যামেরার মনিটরিং কন্ট্রোল রুম থেকে পর্যবেক্ষণ করছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল, নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান, বেগম রাশেদা সুলতানা ও মো. আলমগীর।.
খুলনা সিটি কর্পোরেশন (নির্বাচনে মেয়র পদে বাংলাদেশ আ'লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক নৌকা প্রতীকে, জাতীয় পার্টির শফিকুল ইসলাম মধু লাঙ্গল প্রতীকে, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের মো. আব্দুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে ও জাকের পার্টির এসএম সাব্বির হোসেন গোলাপ ফুল প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এছাড়া টেবিল ঘড়ি প্রতীকে স্বতন্ত্রপ্রার্থী এসএম শফিকুর রহমান মুশফিকও ভোটের লড়াইয়ে রয়েছেন।.
আর কাউন্সিলর পদে নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন ১৭৭ জন প্রার্থী। ২জন কাউন্সিলর প্রার্থী বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। নির্বাচনে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাচ্ছেন। ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে ২৮৯টি কেন্দ্রের ১,৭৩২টি কেন্দ্রে।.
বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে আ'লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন, হাতি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আসাদুজ্জামান ও হরিণ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আলী হোসেন হাওলাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।.
কাউন্সিলর পদে ভোটের মাঠে রয়েছে ১৫৮ জন প্রার্থী। এদের মধ্যে সাধারণ কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ১১৬ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ৪২ জন। নির্বাচনে ২ লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন ভোটার ভোট দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন। মোট ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ করা হচ্ছে।. .
ডে-নাইট-নিউজ /
আপনার মতামত লিখুন: