ঢাকা থেকে শায়েস্তাগঞ্জ রেলওয়ে ভিতরে চলছে রমরমা ব্যবসা পুলিশ সহ রেলএর কয়েক কর্মকর্তা ২০০ টাকার ভাড়া নিচ্ছেন ৫০০ টাকা আবার কারো কাছে চাওয়া হচ্ছে ৭০০ টাকারও বেশি। সরেজমিনে দেখা যায় , যাত্রীকে আটকে রেখে হয়রানি, মালামাল লুট ও চাঁদাবাজির অভিযোগের ‘প্রাথমিক সত্যতা’ মিলেছে। গত ৬ ফেব্রুয়ারী বিকাল ৩ টায় ঢাকা থেকে সিলেট কালনী এক্সপ্রেস ট্রেনটিতে ওই ঘটনার শিকার হন সিলেটের একভুক্তভোগী অসুস্থ তার মাকে নিয়ে। রাশিদুল হাসান। ঘটনার শিকার রাশিদুল হাসান সিলেট থেকে ঢাকায় আসেন তার মাকে চিকিৎসাকরাতে। .
এ সময় তিনি ভুক্তভোগীসহ স্টেশনমাস্টার রেলওয়ে কর্মকর্তা, কর্মচারী, জিআরপি ফাঁড়ি ইনচার্জ ফাঁড়ির কনস্টেবল এবং স্টেশনের দোকানিদের সঙ্গে কথা বলেন। একই সঙ্গে অভিযুক্ত কনস্টেবলদেরও জবানবন্দি গ্রহণ করেন। টিএম রাশিদুল হাসান অভিযোগে জানান, গত ৬ ফেব্রুয়ারী তিনি ঢাকা থেকে সিলেট প্রবেশ করেন, বিমান বন্দর পার হতে না হতেই ট্রেনে থাকা এক কর্মকর্তা তাকে উঠিয়ে দেন বলেন আপনার তো সিট নেই উঠুন এখানে আর একজন বসবে পরে যাকে বসানো হয়েছে তারও সিট নেই কোনো টিকিট নেই, জানতে পারি ইনারও সিট নেই তবে কিভাবে বসলেন, ওই লোক জানান আমি বিমান বন্দর থেকে ৪০০ টাকা দিয়েছি শায়েস্তাগঞ্জ যাবো তাই তিনি আমাকে সিট দিয়েছেন আপনাকে উঠিয়ে।.
এর পর ওই কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করি যে, আমার মায়ের তো খুব অসুস্থ্য আমার মাকে একটু বসানো ব্যবস্থা করে দিন, েএরপরই সবাইকে ওই রেলকর্মকর্তা সার্চ করেন কার টিকিট আছে, পরে দুইজনকে উঠিয়ে দিয়ে দুইটি সিট আমাদের দেন এবং ১০০০ টাকা রাখেন, আবার যাদেরকে উঠিয়ে দিয়েছেন তাদের থেকে আরো ৭০০ টাকা জরিমানা আদায় করেন, তারা টাকার রশিদ চাইহিলে অকুতো ভাষায় তর্কবিতর্ক করে ওই রেল কর্মকর্তা। ঘণ্টা আটকে রেখে তাদের আবার সিটে বসতে দেয় রেল কর্মকর্তা। . .
ডে-নাইট-নিউজ / উজ্জ্বল আহমেদ হবিগঞ্জ:-
আপনার মতামত লিখুন: