বড়লেখা উপজেলার দাসের বাজারে ভূয়া নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানী চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম কে গ্রেফতার করেছে বড়লেখা থানা পুলিশ। ৮ জুলাই (শনিবার) সকাল থেকে বড়লেখা উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কোম্পানীর শেয়ার হোল্ডারদাবী কারি গ্রাহক তাদের টাকা ফেরত নিতে চাপ দিলে চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম ও তার নারী মাঠকর্মীরা গ্রাহকদের সাথে অশ্লীল ভাষায় গালিগাজ,খারপ আচরণ ও টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানালে বেশ কয়েক জন গ্রাহক স্থানীয় দাসের বাজারের ব্যবসায়ী সমিতিকে অবগত করলে উপস্থিত ব্যবসায়ী নেতৃবৃন্দ নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানীর সঠিক কাগজ পত্র খুজতে গিয়ে বেরিয়ে আসে থলের বিড়াল।.
এ নিয়ে সিলেটের বহুল প্রচলিত সাপ্তাহিক বৈচিত্র্যময় সিলেটে ভূয়া নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানীর বিভিন্ন গাফলা ও দুর্নীতি নিয়ে বেশ কয়েটি সিরিজ সংবাদ প্রকাশের পর বড়লেখা দাসের বাজার ও গোলাপগঞ্জ উপজেলার লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নের সচেতন মহলের নজরে আসে। ইতোপূর্বে লক্ষণাবন্দ ইউনিয়নের পুরকায়স্থ বাজারে প্রধান কার্যালয় নিয়ে উধাও হয়ে গেলে পরবর্তীতে দাসের বাজারের গ্রাহক বিষয়টি জানতে পেরে টাকা ফেরত দিতে চাইলে জটলা বাজে।.
৮ জুলাই (শনিবার) সকাল থেকে গ্রাহকরা উত্তেজিত হয়ে গেলে তাদের সাথে যোগদেন দাসের বাজার এলাকার শত শত ব্যবসায়ী ও স্থানীয় জনতা। দিন ব্যাপী কোম্পানীর চেয়ারম্যানের সাথে এলাকাবাসী ও ব্যবসায়ীদের বৈঠকের পর কোন সঠিক কাগজপত্র দেখাতে না পারায় টাকা ফেরত চাইলে তিনি টাকা দিতে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দিলে, নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানী চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুমকে জনতা আটক করে স্থানীয় বড়লেখা থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ শ্বাসরূদ্ধ পরিস্থতিকে শান্ত করে গ্রেফতার করে থানায় নিয়ে যায়।.
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানী চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম থানায় এখনও আটক রযেছেন বলে বড়লেখা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জানান, তিনি আরও জানান বড়লেখা বাজারে স্থানীয় ব্যবসায়ী নেতৃবন্দ ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে নবীন এগ্রো এন্ড বেভারেজ কোম্পানী চেয়ারম্যান আব্দুল কাইয়ুম সহ তার আত্মীয় স্বজন সমঝতার চেষ্টা চলেছে বলে জানান। . .
ডে-নাইট-নিউজ / সিলেট প্রতিনিধি :
আপনার মতামত লিখুন: